
বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের অন্যতম অগ্রদূত বাংলালিংক ২১ বছরে পা দিলো। এই মাইলফলক উদযাপন উপলক্ষে অপারেটরটি দেশের জন্য এআই-নির্ভর ভবিষ্যৎ এবং ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
২১ বছর উদযাপনে ডিজিটাল ভবিষ্যতের রোডম্যাপ উন্মোচন
📅 ২৮ জানুয়ারি, ২০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এক বিশেষ আয়োজনে শিল্পখাতের বিশেষজ্ঞ, ব্যবসায়িক অংশীদার ও সরকারি নীতিনির্ধারকরা একত্রিত হন।
📌 বাংলালিংক আগামী দিনের জন্য একটি ডিজিটাল রোডম্যাপ উন্মোচন করেছে, যার লক্ষ্য বাংলাদেশে ডিজিটাল উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করা।
বাংলালিংকের ডিজিটাল উদ্ভাবন ও সাফল্য
🔹 সাশ্রয়ী মোবাইল সেবা থেকে শুরু করে এখন এটি দেশের অন্যতম শক্তিশালী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে।
🔹 মোবাইল কানেক্টিভিটি, প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল পরিষেবাকে আরও সহজলভ্য করতে নিত্যনতুন সমাধান নিয়ে আসছে।
🔹 বাংলাদেশের মেধাবীদের হাতে তৈরি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো মানুষের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
বাংলালিংকের তিনটি প্রধান ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম
💡 মাইবিএল সুপারঅ্যাপ – প্রায় ৮০ লাখ মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী নিয়ে এটি দেশের প্রথম টেলকো-সুপারঅ্যাপ, যা গ্রাহকদের বিভিন্ন সেবা এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসেছে।
🎥 টফি – ৭০ লাখ ব্যবহারকারীসহ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাইভ টিভি, সিনেমা, নাটক ও ক্রীড়া কনটেন্ট উপভোগ করা যায়।
🤖 রাইজ – বাংলাদেশের প্রথম এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল সমাধান, যা তরুণদের দক্ষতা ও শিক্ষা উন্নয়নে কাজ করছে। এটি চালু হওয়ার পরপরই প্রযুক্তিপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
ভবিষ্যতের লক্ষ্য ও এআই-নির্ভর ডিজিটাল রূপান্তর
📢 ভিওনের বোর্ড চেয়ারম্যান অগি কে ফাবেলা বলেন:
“বাংলালিংকের ২০ বছর উদযাপন আমাদের জন্য গর্বের। ডিজিটাল সেবার মানোন্নয়নে আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি, যাতে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেওয়া যায়।”
📢 ভিওনের গ্রুপ সিইও ও বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান কান তেরজিওগ্লু বলেন:
“বাংলালিংক শুধু কানেক্টিভিটি প্রদান করেনি, বরং শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং বিনোদনকে সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। আমরা ভবিষ্যতেও মেধাবী তরুণদের বিকাশে বিনিয়োগ চালিয়ে যাবো।”
📢 বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন:
“বাংলাদেশের মানুষের জন্য সর্বাধুনিক ডিজিটাল ও এআই-ভিত্তিক সেবা সহজলভ্য করতে আমরা কাজ করছি। সরকারের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও উদ্যোক্তাদের এআই-সমর্থিত করে তুলতে চাই।”
বাংলালিংকের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা – ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশ
🚀 প্রতিটি মানুষের জন্য এআই সহজলভ্য করা
🚀 বাংলাদেশে এআই-ভিত্তিক সেবা এবং ডিজিটাল অর্থনীতি বিকাশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি
🚀 শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ব্যবসা খাতকে আরও প্রযুক্তি-নির্ভর করা
📢 আপনার মতামত কী? বাংলালিংকের ডিজিটাল ও এআই-ভিত্তিক সেবাগুলো কি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি খাতে বড় পরিবর্তন আনতে পারবে? কমেন্টে জানান!
📢 প্রযুক্তি, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ও এআই সংক্রান্ত আপডেট জানতে TalkBarta-এর সাথেই থাকুন! 🚀