
বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। বাকস্বাধীনতার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার কারণে তাকে ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
নোবেল কমিটির সিদ্ধান্ত ও মনোনয়নের পেছনের কারণ
স্লোভেনিয়ার রাজনীতিবিদ ব্র্যাঙ্কো গ্রিমস সম্প্রতি এক্স (সাবেক টুইটার)-এ এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য প্রকাশ করেন।
তিনি জানান, তার টিম নরওয়ের নোবেল কমিটির কাছে মাস্কের পক্ষে একটি পিটিশন দাখিল করেছিল এবং নোবেল কমিটি তা গ্রহণ করে ২০২৫ সালের জন্য তাকে মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গ্রিমস আরও বলেন, এই মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় যারা তাকে সহায়তা করেছেন ও সহ-প্রস্তাবকদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞ।
ইলন মাস্কের আগের মনোনয়ন ও নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রেক্ষাপট
এর আগেও, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে নরওয়ের সাংসদ মারিয়াস নিলসেন ইলন মাস্ককে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছিলেন। তবে সে সময় তিনি পুরস্কার পাননি।
২০২৩ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারটি হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক হামলার শিকারদের একটি সংগঠনকে দেওয়া হয়েছিল।
ইলন মাস্ক ২০২৩ সালে টুইটার (বর্তমানে এক্স) কিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিবেশ পরিবর্তনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন। বিশেষ করে বাকস্বাধীনতার পক্ষে তার অবস্থান অনেক বিতর্ক ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
ইলন মাস্ক নোবেল শান্তি পুরস্কার জিততে পারবেন?
প্রশ্ন থেকেই যায়—এই মনোনয়নের পর মাস্ক কি শেষ পর্যন্ত নোবেল শান্তি পুরস্কার জয় করতে পারবেন? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।
📌 আপনার মতামত কী? ইলন মাস্ক কি নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য? কমেন্ট করে জানান! 🗨️
📢 প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের সবশেষ আপডেট পেতে TalkBarta-র সঙ্গেই থাকুন! 🚀