প্রতিভাবান ইন্টেরিয়র ডিজাইনার খুজছে আইডেব

আইডেব বাংলাদেশের ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের জন্য একটি প্রতিষ্ঠান, যা ২০১৯ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে। সম্প্রতি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত একটি সংবাদ সম্মেলনে এই ইভেন্টের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন সংস্থাটির সদস্য সচিব জনাব সৈয়দ কামরুল আহসান। এ অনুষ্ঠানে দেশের সমস্ত ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং প্রতিষ্ঠান নির্বিশেষে অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের আহ্বায়ক জনাব শফিউল ইসলাম।

প্রতিভাবান ইন্টেরিয়র ডিজাইনার খুজছে আইডেব

দেশের প্রতিভাবান ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের খুঁজে বের করার জন্য ইন্টেরিয়র ডিজাইনার অব বাংলাদেশ (আইডেব) আয়োজন করতে যাচ্ছে আইডেব এক্সিলেন্স ইন ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪। এই ইভেন্টটি অংশগ্রহণের জন্য আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মোট পুরস্কারের মূল্য ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

আইডেব বাংলাদেশের ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের জন্য একটি প্রতিষ্ঠান, যা ২০১৯ সালে তাদের যাত্রা শুরু করে। সম্প্রতি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত একটি সংবাদ সম্মেলনে এই ইভেন্টের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন সংস্থাটির সদস্য সচিব জনাব সৈয়দ কামরুল আহসান। এ অনুষ্ঠানে দেশের সমস্ত ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং প্রতিষ্ঠান নির্বিশেষে অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের আহ্বায়ক জনাব শফিউল ইসলাম।

তিনি এই অনুষ্ঠানটির সম্পূর্ণ পরিকল্পনা সাংবাদিকদের, আমন্ত্রিত কর্পোরেট হাউস, সম্ভাব্য স্পন্সর এবং ইন্টেরিয়র ডিজাইনার ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের ব্যাখ্যা করেন।

তিনি আরও বলেন, “১৯৮০ সালের পর থেকে এলোমেলোভাবে এই পেশা ধীরে ধীরে এগিয়েছে। বর্তমানে দেশে ২৫ লাখ মানুষ এই পেশার সাথে জড়িত। প্রতিবছর প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার কাজ হচ্ছে এই সেক্টরে। বাংলাদেশের অনেক ডিজাইনার আন্তর্জাতিক মানের কাজ করে যাচ্ছেন, কিন্তু তাদের স্বীকৃতি নেই। তাই এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা দেশের সেরা ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের স্বীকৃতি দিতে এবং তাদের দক্ষতা ও সামাজিক অবস্থান বাড়াতে কাজ করছি।”

এই ইভেন্টটি প্রতি বছর আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে সমস্ত তথ্য পাওয়া যাবে। অংশগ্রহণের জন্য ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় রয়েছে। ওয়েবসাইটে ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। প্রজেক্টে কোনো রকম ওয়াটারমার্ক বা লোগো থাকতে পারবে না। নকশার প্রভাব, সৃজনশীলতা, দেশীয় ঐতিহ্য, পরিবেশগত মূল্যবোধ এবং রঙের গুণগত ব্যবহারকে বিচার মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মোট পুরস্কারের মূল্য ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

আরও পড়ুন:  হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কলে একাধিক নতুন ফিচার আনছে

এখানে কোনো ফি ছাড়াই যে কোনো পেশাগত বাংলাদেশী ইন্টেরিয়র ডিজাইনার, আর্কিটেক্ট বা সরকারি লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করতে পারবে। সম্মেলন শেষে জনাব শফিউল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

তিনি জানান, বিজয়ী প্রজেক্টগুলো বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এশিয়ার সেরা হতে এশিয়া প্যাসিফিক স্পেস ডিজাইনার এসোসিয়েশনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করবে।

SHARE

সব খবর

কপিরাইট © ২০২৪ TalkBarta দ্বারা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইট থেকে কোনো লেখা, ছবি ইত্যাদি কপি বা প্রকাশ করা কঠোরভাবে বেআইনি।