প্রযুক্তি ও শিল্পের সমন্বয়ে গড়ে উঠবে স্মার্ট প্রজন্ম, যারা দেশের ফিউচার ক্রিয়েটিভ ইকোনমির ভিত্তি স্থাপন করবে। এই লক্ষ্যে সরকারের আইসিটি বিভাগ নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিজয় সরণীর বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরের সিনেপ্লেক্সে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব-কৈশোরকে কেন্দ্র করে নির্মিত অ্যানিমেশন সিরিজ ‘খোকার’ প্রিমিয়ার শো-তে অংশ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এই তথ্য জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে এনিমেশন শিল্পের পরিমাণ প্রায় ৬০০ বিলিয়ন ডলার হবে। এই শিল্পে আমাদের দেশের মেধাবী এনিমেটররা যেন অবদান রাখতে পারেন, এজন্য ফিউচার এনিমেটেড অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ ইকোনমি (ফেস অব স্মার্ট বাংলাদেশ) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এর আওতায় ফ্রান্সের সহযোগিতায় একটি পরিবেশ ও জলবায়ু সচেতনতামূলক এনিমেশন ফিল্ম ‘সং অব সয়েল’ তৈরি করা হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংগ্রাম তুলে ধরতে ‘স্ট্রাগল’ নামে আরো একটি এনিমেশন মুভি প্রকাশ করবো। এছাড়াও এআই টুল ব্যবহার করে কীভাবে ভবিষ্যত এনিমেশন শিল্পে নেতৃত্ব দেয়া যায়, সে জন্য এআই এক্সপার্ট সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করছি। এজন্য ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হবে ৯টি ল্যাব।
প্রসঙ্গত, ‘মুজিব আমার পিতা’, ‘মুজিব ভাই’, ‘রাসেল আমাদের ছোট্ট সোনার’ পর ৯৬ মিনিটের ‘খোকা’ মুভিটি তৈরি করেছে আইসিটি বিভাগ।